পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার আদাবাড়ীয়া ইউপি’র আতোষখালী গ্রামে জমিজমার জেরধরে গত ২৫.১০.২০২২ তারিক মঙ্গল বার পূর্ব শত্রুতার বিরোদে দুর্বৃত্তরা আতোষখালী গ্রামের বাসিন্দা ইব্রাহীম খানের বসত বাড়িতে সন্ত্রাসী তান্ডব চালায়।
স্থানীয় সুত্রে জানাজায় অলি উল্লাহ ২৫ পিতা এফরাজ খান ও তার বাহিনী নিয়া বাড়ির জমি দখল করতে গেলে একই বাড়ির বাসিন্দা ইব্রাহীম খানের ছেলে শাহিন বাধা দিলে বাক বিতন্ডের সৃষ্টি হয়।
পরে ভূমিদুস্যু এফরাজ খান ও তার ছেলে অলি উল্লাহ বাহিনী নিয়ে শাহিন কে ধাওয়া করলে শাহিন ঘটনা স্থল থেকে অলির বাহিনীর কবল থেকে জীবন রক্ষার জন্য দৌড়ে পালিয়ে ঘরের মধ্যে আশ্রয় নেয়। সেই সুযোগে অলি ও তার সঙ্গিয় বাহিনী হাতে থাকা রামদা দিয়ে ইব্রাহীম খানের ঘর কুপিয়ে ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করে ঘটনা স্থাল ত্যাগ করেন অলি ও তার বাহিনী।
এসময় ইব্রাহীম খান খবর পেয়ে বাড়ীতে ছুটে আসেন এবং তার ঘর কাড়ি কোপানোর দৃশ্য দেখে বাউফল থানায় আইনের আশ্রয় নেওয়ার জন্যে বাউফল থানায় চলে যান। অলি উল্লাহ ইব্রাহীম খানের থানায় যাওয়ার খবর পেয়ে এলাকা ছেরে পটুয়াখালী শহরে চলে আসেন তারপর অলি নিজের মাথায় নিজেই ব্যালেট বা কোনো বস্তুু দিয়ে মাথা আচরে পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়ে ইব্রাহীম ও তার ছেলের বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দেয়।
হাসপাতালে সরেজমিনে গিয়ে অলির কাছে ঘটনার বিস্তরিত জানতে চাইলে বলেন আমাকে তারা রামদা দিয়া সবাই মিলে আমার মাথায় কোপ দেয় তারপর তারা বাউফল থানায় গিয়া আমার নামে মামলা দায়ের করেন এখন আমার বাড়িতে দারোগা পুলিশ আসছে আমি কি করব তাই আমি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি।
এবিষয় ভুক্তভোগি ইব্রাহীম খানের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে বলেন আমি বাউফল থানায় ঘর ভাংচুর ও আমার ছেলে শাহিনকে জীবন নাশের হুমকি দেয়ার অভিযোগ করি বাউফল থানার এস আই নজরুল স্যার ঘটনা পরিদর্শন করেন। কে এস আই নজরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা শিকার করে বলেন আমি ঘটনা স্থল তদন্ত করেছি মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে এই ঝামেলার সৃষ্টি হয়।
ইব্রাহীম খানের ঘর কুপিয়েছে ও হুমকি ধামকি দিয়েছে অলি এটা সত্য কিন্তু অলির মাথায় কোপ দেওয়ার কোন ঘটনা ঘটেনি সবাইকে আপোষ মিমাংশা হতে বলেছি এবং পটুয়াখালী আদালতে ঘর কোপানো ও হুমকির অভিযোগের প্রতিবেদন দাখিল করেছি আপোষ মিমাংশা না হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নিবো।
পত্রিকা একাত্তর / মিজানুর রহমান অপু
আপনার মতামত লিখুন :