হিমালয়ের হিম বুড়ির দাপটে
মোঃ আঃ কুদ্দুস কাদেরী
ঐ দিকে যেয়ো না,
এসেছে শীতের দেশের রাণী, হিম বুড়ি-
আসে হিমশীতল রাজ্যের সিমানা বড় করতে,
শীত অস্ত্র ধরি।
আসে ছুটে ধোঁয়া ঢাকা কুয়াশায়, শুভ্র আধাঁর করে-
সবাইকে কাঁদায়, ঠান্ডায় গাছ টিনে অশ্রু ঝরে।
হিমেল হাওয়ার উপর ভর করে, ঘুরে তারা চারি দিকে-
যে দেখে, সে কাপে, হিম শীতল বুড়ি চাপে ধরেবে তাকে।
সে লুকোয়,রক্ষা করতে লেপকম্বল মুড়ে,
যেন হিম বুড়ি দমে-
লুকাতে সবাই, কম্বল জেকেট কিনে, যত হোক কড়া দামে।
উত্তর হিমবুড়ির শীত রক্ষা করতে, লুকোয় সুরক্ষিত ঘরে-
যার নাই বসতি ভাল ঘরে, হিমবুড়ির অস্ত্রে রক্ষা কে করে?
ঘুরে ঘরের চারপাশে, ভিতরে যখন সে ঢুকতে না পারে-
আসে দোকানের বারান্দায়, আছে কে বিনা কাপড়ে।
তাকে চাপে ধরে, গুটিশুটি হোক, রক্ত জমাট বাধাতে-
দেখে, আসে নাকী, নেতা চেয়ারম্যান প্রশাসক, কম্বল দিতে।
হিমালয় এভারেষ্টের বরফ হতে আসে, হিমশীতঅস্ত্র ধরি-
তাদের রাজত্বে আছে নাকী কেউ, কোথাও হিমচাদর ছাড়ি ।
গেছে সূর্যের দাপটে জ্বালানো, মে, জুন, জুলাই এর দিন-
সূর্য এখন হিমশীতল, শীত রক্ষায় সেতো তাপ গরমহীন।
কেমনে বাঁচবে গরীব বস্ত্রহীন লোক ঠান্ডার হাত থেকে-
সরকারী,ধনীদের দয়ার দান কম্বল, যদি না দেন তাকে।